কুয়েতে মৃত্যুবরণকারী বাংলাদেশি কর্মীর মরদেহ দেশে পাঠাতে কোনও প্রকার চাঁদা তোলা বা ব্যক্তিগত অর্থ সংগ্রহ না করার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দূতাবাস।
সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দূতাবাসের মিনিস্টার (শ্রম) মোহাম্মদ আবুল হোসেন সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
কুয়েতের শ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুয়েতের ১৮ নম্বর ভিসায় কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশি মারা গেলে মরদেহ বাংলাদেশে পাঠানোর খরচ সংক্রান্ত কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বহন করবে। ২০ নং ভিসায় ব্যক্তিগত কাফিলের অধীনে কর্মরত প্রবাসীর মৃত্যু হলে খরচ সংশ্লিষ্ট কাফিল বহন করবেন।
যদি প্রবাসী আকামাবিহীন হন (কোনও নিয়োগকর্তা বা কাফিল না থাকে), তখন বাংলাদেশ দূতাবাসের আর্থিক সহায়তায় মরদেহ দেশে পাঠানো হবে।
দূতাবাস বলেছে, মরদেহ প্রেরণের জন্য চাঁদা বা ব্যক্তিগত অর্থ সংগ্রহের কোনো প্রয়োজন নেই। আকামাবিহীন প্রবাসী কর্মীর মরদেহ দেশে পাঠানোর জন্য কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে লিখিতভাবে আবেদন করার অনুরোধ করা হলো।

